১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ বিশ্ব ইতিহাসের এক তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। বিশ্ব-গণ মাধ্যমে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল এই মুক্তিযুদ্ধ। বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা, মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক শেখ মুজিবুর রহমানের বীরত্ব, আত্মত্যাগ, সাধারণ মানুষের বাঁচার সংগ্রাম, স্বৈরাচারী পাক সামরিক বাহিনীর নির্মম নৃশংসতা বাংলাদেশের পত্র-পত্রিকায় নির্ভীকতার সাথে পরিবেশিত হয়েছে। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক উপাদান হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের পত্র-পত্রিকা
বাসর ❑ পা ছোঁয়ালেই পদ্ম ফোটা রাত ন্যাংটা ঘরে উপুর্যপরি হানছে করাঘাত বলতে পারো আমি তোমার কে? পায়ের সঙ্গে রমণ সুখের পা, ক্লান্ত নিষাদ বললো, পাখি কুলায় ফিরে যা- নামছে আকাশ ক্ষুধার মাটিতে। পাপ নিকানো পঙ্ক-বাসরঘর সাধ্বী এলো সওদা নিয়ে ঊষর বুকের ঝড়; তার ঠোঁটে আজ পলাশ ফুটেছে। অনৈতিহাসিক ঘোড়া
কবি পরিচিতি রিপন কুমার পান্ডে ১৯৮০ সালের ৯ আগস্ট বরিশাল জেলার গৌরনদী থানাধীন বার্থী ইউনিয়নের প্রত্যন্ত একটি গ্রাম মৈতারকান্দিতে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা ছিলেন একজন সাধারণ গ্রাম ডাক্তার। বাবার কর্মসূত্র ধরেই এখানে তাদের আগমন। তবে বাবার মৃত্যুর পর কবি ঐ গ্রাম ছেড়ে তার পৈত্রিক নিবাস আগৈলঝাড়া থানাধীন বাহাদুরপুর গ্রামে চলে
পৌষ মাস। বিকেল হয়হয়। ঝুল বারান্দায় চেয়ারে বসে আছি। রৌদ্রের তেজ এমনিতেই কম। তার উপর উত্তরে হাওয়া বইছে। হিমহিম শীতে যেন একটু শিরশিরে লাগছে। কপালের ভাঁজে যদিও বা সূর্য রশ্মি তির্যক ভাবে পড়ছে! এতে মন্দ লাগছে না। ওম ওম মুহূর্ত! আবেশ বিহ্বল! অনুরণিত দেহমন। কেননা, প্রতিক্ষণে কিছু না কিছু স্মৃতি লুটোপুটি
সুফিবাদের অঙ্গনে লেখালেখির মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক ক্রিয়েটিভ আর্টস অ্যাওয়ার্ড , সম্মাননা সনদ ও ফেলোশীপ প্রদানের মাধ্যমে মূল্যায়ন ও পুরস্কৃত করা হয় মানবতার কবি মো: মেহেবুব হককে। ২ ডিসেম্বর শনিবার ঢাবির আর সি মজুমদার মিলনায়তনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিএএলডিআরসি ভাষাতত্ত্ব ইউনিট আয়োজিত উক্ত অনুষ্ঠানে কবি মেহেবুব
শফিক হাসান, বিশেষ প্রতিবেদক : সৃজনশীল প্রকাশনায় অবদান রাখার জন্য বগুড়া লেখক চক্র (২০২৩) পুরস্কার পেলেন অনুপ্রাণন প্রকাশন-এর প্রকাশক আবু এম ইউসুফ। গত শনিবার (২ ডিসেম্বর, ২০২৩) তিনিসহ মোট পাঁচজনকে এই পুরস্কার দেয়া হয় এবং তাঁদের হাতে ক্রেস্ট, উত্তরীয়, সনদ, বগুড়া লেখক চক্রের কয়েকটি প্রকাশনা ও শুভেচ্ছা স্মারক ব্যাগ তুলে
দুই বাংলার মানুষের সাহিত্য, সংস্কৃতি ও মৈত্রী চেতনাকে বিকাশিত করে তাদের সৃজন ধারার পরিপূর্ণতা প্রদান ও দুই বাংলার মৈত্রী, প্রীতি, সৌহার্দ্য কে বজায় ও বিস্তৃতির লক্ষ্যে দুই বাংলার মিলন ঐকের ব্রতে ভারত বাংলাদেশ মৈত্রী পরিষদ প্রতিষ্ঠিত। সভাপতি, সম্পাদক, কর্ম পরিষদের সকল সদস্যদের মিলিত ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ও শুভ উদ্যোগে দুই বাংলার
পথশিশুর কল্যাণে নিবেদিত সংগঠন ফ্রেন্ডস অব হিউম্যানিটি বাংলাদেশ কর্তৃক কণ্ঠশিল্পী কামাল আহমেদকে তার কর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘আজীবন সম্মাননা’ প্রদান করেছে। সাহিত্য ডেস্ক : গত ১৭ নভেম্বর ২০২৩, বিকেলে কবিতা ক্যাফে ২৩৪ সি, খায়রুন্নেছা ম্যানসন (২য় তলা) নিউ এলিফ্যান্ট রোড, কাঁটাবন, ঢাকায় কণ্ঠশিল্পী কামাল আহমেদকে এই সম্মাননা প্রদান করা হয়। কন্ঠশিল্পী কামাল
গত ১৭ নভেম্বর ২০২৩ শুক্রবার দুপুর ৩ টায় ঢাকার কাঁটাবনস্থ ‘কবিতা ক্যাফে’ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হলো ফ্রেন্ডস অব হিউম্যানিটি অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ প্রদান এর ৮ম জমজমাট অনুষ্ঠান। প্রচণ্ড বৃষ্টিকে উপেক্ষা করে উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন ঢাকা এবং দেশের বিভিন্ন জেলা উপজেলা থেকে আগত ১২২ জন কবি, লেখক, সমাজসেবক, সংগঠক, কণ্ঠশিল্পী, আবৃত্তিশিল্পী, নাট্যশিল্পী সহ
মায়ের কাছে লিখা শিশু হৃদয়ের চিঠি!! “মা” তুমি আমাকে ক্ষমা করো, আমিও পশু তুমিও পশু। প্রাপ্ত বয়স হলে পশু হয়ে যাবো দু’জনা, পৃথিবীকে সাজাবো যৌনসুখের বাসরশালায়। বলো, আর কি কি অধিকার পেলে অগ্নিদগ্ধ হয়ে আমাকে মৃত্যু বরণ করতে হবে না। তুমি জানোনা মা, দাহতা কতোটা যন্ত্রণার। তোমার একটু অসামাজিক কর্ম